নতুন ধারাবহিকে সেই পুরনো ডন সাগ্নিককেই আবার দেখা যাচ্ছে...... নিজের এই রবিনহুড চরিত্র নিয়ে কী বলবেন? এটা বলতে গেলে হয়তো অনেকটা সময় লাগবে। প্রথমত আমি যে এখনও এই রকম চরিত্র পাচ্ছি, তার জন্য আমি ভগবানের কাছে কৃতজ্ঞ। এর পিছনে কষ্ট তো রয়েইছে। যেখানে আমার বন্ধুরা কিংবা আমার চেয়ে বয়সে বড়রা, এখন বাবা, কাকা কিংবা জেঠুর চরিত্রে অভিনয় করছেন, সেখানে আমি এখনও এইরকম অ্যাকশনধর্মী চরিত্র পাচ্ছি। যদিও আমাকে এখন অনেক চ্যানেল থেকেই বলে বেশি বয়সের চরিত্রে অভিনয় করার জন্য। আমি তাঁদের প্রশ্ন করি, কিন্তু কেন? আমার এখন যেমন চেহারা, সেই বয়সের চরিত্র পাব না কেন? তখন আমাকে শুনতে হয়, “তোমার বন্ধুরা তো সবাই বেশি বয়সের চরিত্রেই অভিনয় করছে।” আমিও মনে করি একজন অভিনেতার সব ধরনের চরিত্রেই অভিনয় করা উচিত। কিন্তু বয়স অনুযায়ী চরিত্র বিচার করা উচিত না। এই ইন্ডাস্ট্রির নিয়ম হল, সাগ্নিকের ৪০ বছর বয়স হয়ে গিয়েছে বা সাগ্নিক ২৬ বছর ইন্ডাস্ট্রিতে আছে মানেই তাঁকে বাবার চরিত্রে অভিনয় করতে হবে। এটা খুবই ভুল নিয়ম। কিন্তু আমি খুবই ভাগ্যবান যে, নতুন ধারাবাহিকে আমাকে এই রকম একটি চরিত্রে অভিনয় করার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। এই ‘মুন্না’ চরিত্রটি খুবই লড়াকু কিন্তু মনের দিক থেকে ভাল। এরকম চরিত্রে বহু বছর আগে অভিনয় করেছিলাম। এখন আবার আমাকে যখন এরকম অ্যাকশনধর্মী চরিত্রের জন্য বেছে নেওয়া হল, মনে হয়েছিল কেউ অন্তত আমার কষ্টের দাম দিয়েছে।
This story is from the 12 Feb, 2024 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 12 Feb, 2024 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।