আপনি নাকি রেডিয়ো জকি হতে চেয়েছিলেন? সেখান থেকে অভিনয়ে এলেন কীভাবে? হ্যাঁ, ২০০৯ সাল নাগাদ, স্কুলে পড়ার সময় ব্যাপারটা বেশ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছিল। কিন্তু তখন সবে স্কুল পাশ করেছিলাম বলে, ব্যাপারটা অডিশন দেওয়ার পরেও বাস্তবায়িত হয়নি। তখন অবশ্য এক আরজের সঙ্গে একটি শো করেছিলাম। কিন্তু পরে আস্তে আস্তে ওই ঝোঁকটা সরে গিয়ে অভিনয়ের ঝোঁক চলে আসে।
আপনার বাবা-মা কী করেন? তাঁরা ছেলের কথায় রাজি হয়ে গিয়েছিলেন? আমার বাবা গাড়ি চালান। এক ডাক্তারের। মা একটি স্কুলে বাংলা পড়ান। সঙ্গে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতও শিখেছেন। আমার দিদা সেতারশিল্পী ছিলেন। ফলে মা বোধ হয় বুঝতে পেরেছিলেন ঝোঁকটা কোন দিক থেকে আসছে। তবে উনি বলে দিয়েছিলেন, আমি যেন শিখে তারপর অভিনয়ের চেষ্টা করি। তাই আমি নাটকের দলে যোগ দিই।
কোন দলে কাজ করতেন আপনি? দেবেশ চট্টোপাধ্যায়ের ‘সংসৃতি’তে। তারপর ‘ব্ল্যাঙ্ক ভার্স'-এ কাজ করি। তারপর বহুরূপী-তে কাজ করেছি। মাঝে এনএসডি-তে সুযোগও পেয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের পরিবার খুব সাধারণ তো। কাঁকুড়গাছিতে একটি ছোট্ট কোয়ার্টারে থাকতাম। বলতে গেলে এখনও থাকি। মানে বাবা-মা এবং একদল বিড়াল ওখানে থাকে। আমি দু'-তিন বছর হল রুবিতে একটি ফ্ল্যাট নিয়ে থাকছি। কাজের সুবিধের জন্য। যাই হোক, এনএসডি থেকে আমাকে বেরিয়ে আসতে হয় বাড়ির আর্থিক অসঙ্গতির জন্য।
This story is from the 27 April, 2024 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the 27 April, 2024 edition of ANANDALOK.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
বাবার স্মৃতি, আমার ছেলেবেলা
বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার দিন থেকে শুরু করে বাবার কাছে করা ছোট ছোট আবদার... স্মৃতিচারণায় কন্যা
আনপ্রেডিক্টেবল মনোজদা
মনোজদা বারবার ফসকে গেছেন। ভেবেছি, এটাই বোধহয় তিনি। ছুঁতে পেরেছি। কিন্তু হঠাৎই কেমন উল্টোপথে হেঁটে মনোজদা আমাদের দিকে চেয়ে মিটিমিটি করে হেসেছেন।
নাটকেই বেশি সাবলীল
মনোজ মিত্রর সঙ্গে সিনেমা এবং নাটকে অভিনয় করার পর শিল্পীর অভিনয় ক্ষমতার বিশ্লেষণ
মনোজদার গল্প নিয়ে ছবিটা করা হল না
আমাদের মধ্যে বয়সের কী ফারাক ছিল জানি না, কিন্তু মনোজ মিত্র আমার কাছে দাদা আর আমি ওঁর কাছে দিদি! যেরকম গুণী অভিনেতা, ততটাই ভাল মানুষ ছিলেন।
অশ্বত্থামা কাহিনি
মাত্র কয়েকটি অভিনয়ের পরই বন্ধ করে দিতে হল ‘অশ্বত্থামা'র অভিনয়। কারণ দর্শকরা প্রযোজনাটি সেভাবে গ্রহণ করেননি।
কলেজে সহপাঠী, থিয়েটারে সহকর্মী
মনোজ মিত্রর নাটক দেখে বিস্মিত হন তিনি। কেন মনোজ রেগে গিয়েছিলেন তাঁর উপর?
বাঙালিদের জয়জয়কার
এবার ২০ বছরে পা দিল এবিপি আনন্দ সেরা বাঙালি। প্রত্যেকবারের মতোই বর্ণাঢ্য এই সন্ধ্যায় অবাক করে দেয় সেরার সেরা পুরস্কার। অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকলেন আসিফ সালাম
শ্রীচরণেষু
শ্রদ্ধেয় দাদাকে নিয়ে কলম ধরলেন ছোটভাই। স্মৃতির গহীন থেকে উঠে এল, এক আশ্চর্য সম্পর্কের গল্প
গ্র্যান্ড কামব্যাক
একটা সময় বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে বড় প্রযোজনা সংস্থা বলতে ছিল দু'টি, এসভিএফ এবং এসকে মুভিজ়। যদিও মাঝে বেশ কিছু বছর আড়ালে চলে যায় এসকে। তবে এবার একসঙ্গে ১৮টা ছবি নিয়ে স্বমহিমায় ফিরছে তারা। লিখছেন আসিফ সালাম
OTTগ্রাফ
বিজয় ৬৯: জীবনের শেষ অধ্যায়ে এক নতুন শুরু। অনুপম খেরের অভিনয়ে অনুপ্রেরণামূলক গল্প। তালমার রোমিও জুলিয়েট: প্রেম, দ্বন্দ্ব, এবং সুরে মাখানো এক চেনা গল্পের নতুন প্রকাশ। ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট: স্বাধীনতার টানাপোড়েন আর ঐতিহাসিক দ্বন্দ্বের অনবদ্য চিত্রায়ণ। সিটাডেল: হানি বানি: অ্যাকশন, রোমাঞ্চ, আর জানা গল্পে ভারতীয়করণের ছোঁয়া।