চার বছর পর দ্বিতীয় বারের জন্য হোয়াইট হাউসে ফিরছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প বিপুল জয় পেয়েছেন। তাঁর বিজয়বার্তায় ট্রাম্প অনেক ভাল ভাল কথা বলেছেন। যেমন, বিগত চার বছরের যাবতীয় ভেদাভেদ ভুলে আমেরিকাকে আবার ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, সেরা হতে হবে। ট্রাম্পের খ্যাতি আছে অনির্দেশ্য বা অপ্রত্যাশিত আচরণের জন্য। অন্তত তাঁর প্রথম বারের রাষ্ট্রপতিত্বের কালে (২০১৬-২০২০) বিশ্ববাসী তা দেখেছেন। ‘প্রথমে আমেরিকা' (America First) নীতির কট্টর প্রবক্তা, আটাত্তর বছর বয়সি ট্রাম্প আমেরিকাকে কী ভাবে ‘আবার নিরাপদ, শক্তিশালী, সমৃদ্ধ, বলিষ্ঠ ও অবাধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলবেন (fix borders, fix everything) তা নির্ভর করবে ঘরে-বাইরে আমেরিকান নীতি কতখানি বদলাবে তার উপর। আপাতত আমরা ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তনের প্রেক্ষাপটে বিশ্বের তিনটি অঞ্চলের কিছু নির্বাচিত প্রসঙ্গ নিয়ে সামান্য চর্চা করতে পারি—ভারতবর্ষ, চিন এবং মধ্যপ্রাচ্য। এ কোনও দূরকল্পী ভূ-রাজনৈতিক পর্যবেক্ষণ নয়। বরং ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রথম কার্যকালকে মাথায় রেখে কিছু বিষয়ের স্বল্প পর্যালোচনা।
This story is from the November 17, 2024 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the November 17, 2024 edition of Desh.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
কবিতার খাতা
দিন শেষ হয়ে যায়। অন্ধকার নেমে আসে আকাশ থেকে। কিন্তু রোজকার মতো ঝলমলিয়ে ওঠে না তাঁর পাড়া। দোকান-বাজার। শব্দ ওঠে জেনারেটরের। বড় বড় আলো পড়ে ধ্বংসস্তূপের ওপর। যেন সেটাই মঞ্চ।
কলের গাড়ি
এক দিন আবিষ্কার হল অগ্ন্যাশয়ে বাসা বেঁধেছে কর্কট ব্যাধি, অন্তিম পর্যায়। পারিবারিক আবহাওয়ায় দ্রুত পরিবর্তন দেখা দিল। রোগশয্যায় শুয়ে সবই টের পায় শান্তিলাল। এক দিন হীরালাল সামনে এসে দাঁড়ায়।
উপেনবাবুর মেয়ে
গোকুলপিঠে খেতে খেতে ছেলেবেলার স্মৃতি জাগিয়ে তোলে, যখন শীতের সকালে মায়ের হাতে বানানো গরম গরম পিঠে ছিল সবচেয়ে বড় সুখ।
ভালবাসার গল্প
বাদামি চুলের এলা কাঁদছিল। কিন্তু অমল যেন দেখতে পাচ্ছিল বাসবকাকার মুখ। দেখতে পাচ্ছিল আবছায়া একটা ঘর। আর তার মধ্যে ছোট্ট একটা পুঁটলির মতো পড়ে আছে ওর অসহায় বাবা।
তিনি নক্ষত্র হতে জানতেন
জাকির হুসেন, তবলার অতুলনীয় জাদুকর, যাঁর স্পর্শে তবলা খুঁজে পেয়েছিল নতুন ভাষা। তাঁর প্রতিভা ও ক্যারিশমা আজও সঙ্গীতজগতে এক আলোকবর্তিকা।
সুখলালের কিস্সা
সন্ধের ভিজিটিং আওয়ারে সুখলাল দেখেছিল, ফিমেল ওয়ার্ডের আঠাশ নম্বর বেডে সাদা কাপড়ে ঢাকা একটা দেহ। মন মানতে চাইছিল না। এখনও বারবার মনে হয়, ফুলমণি বলেছিল, আজ কোথাও যেয়ো না।
১৯৬৪
শৈশবের সেই যাত্রার মধ্যে মধ্যে মিশে ছিল রোমাঞ্চ; গোয়ালন্দে গাদার মাছের কাঁটা গলায় বিঁধে যাওয়ার পর দলা করে মাখা শুকনো ভাত মুখে পুরে গিলে দেওয়ার ভিতর থেকেও আনন্দই জেগে উঠেছিল সেবার।
রক্ষক
আরিয়ানাকে নিয়ে চলে গেছে লুকাস। একা বসে আছে রাফায়েল। ভাবছে, আজ যদি ওর নিজের সন্তান বেঁচে থাকত, তবে তো কুড়ি বছর বয়স হত তার। সে হয়তো কোনও ইউনিভার্সিটিতে আন্ডার গ্র্যাড করত এখন।
ফুলের তোড়া
বাবুই মায়ের দিকে বিষণ্ণ চোখে তাকিয়ে বলল, “মা, তুমি তো রোজ দুটো খবরের কাগজ আদ্যোপান্ত পড়ো। বাবা সারা বিশ্বের খবর রাখে। একটি মেয়ে রাজনীতি করছে, এ কি খুবই বিস্ময়কর?”
সমাজের শিকড়ে
মানুষ যে ভাবে ৯ অগস্টের পর একটা সমাজে সন্নিবিষ্ট হতে পেরেছিল, তার পিছনে ছিল হৃদয়ের জোরালো টান।