নিখরচায় গড়ুন গৃহ ব্যায়ামাগার!

জিমে যাওয়ার ফুরসত নেই? চাইলে বাড়িতেই বানিয়ে ফেলা যায় জিমের মতো পরিকাঠামো— তাও কোনও খরচ ছাড়াই! পরামর্শে ফিটনেস বিশেষজ্ঞ গুরুপ্রসাদ বন্দ্যোপাধ্যায়।

শরীর ও মনকে ফিট রাখতে গেলে প্রথমে কী কী প্রয়োজনীয়? সত্যি বলতে কি, ফিটনেসের কোনও নির্দিষ্ট বয়স নেই। বিদেশে ছোট বয়স থেকেই মানুষ ফিটনেস সচেতন। নিজেকে সুস্থ রাখাটা একটা অভ্যেস। সেটা আগে তৈরি করতে হবে। প্রত্যেকদিন আমরা যেমন স্নান করি বা খাবার খাই সেভাবেই শরীরের ফিটনেসের দিকেও নজর দেওয়া খবই জরুরি।

• অনেকেই মনে করেন, ওজন না তুললে বা জিমে না গেলে নিজেকে ফিট রাখাই যাবে না। এই ধারণা কতটা ঠিক? •• ওজন তোলা বা জিমে যাওয়াটা ফিট থাকার একটা ছোট অংশ মাত্র। খাওয়া থেকে শুরু করে শরীর— এসব নিয়ে সচেতন থাকাটাও ফিট থাকার একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্র। তবে শুধু বাড়িতে ব্যায়াম করেও নিজেকে দিব্যি সুস্থ ও চনমনে রাখা যায়।

• জিমে না গিয়ে কি নিজেদের সুস্থ রাখতে পারবে আজকের নতুন প্রজন্ম? •• সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ফিটনেসের সংজ্ঞাটাও অনেকটাই বদলেছে। এখনকার যুব সমাজ চায় মেদহীন চেহারা। বাড়িতে থেকেই সেটা সম্ভব। জিমে যাওয়ার কোনও প্রয়োজন নেই। শুধু একটু নিয়মের মধ্যে থাকতে হবে

• বাড়িতে মেদ কীভাবে কমানো যায়? •• মেদ কমানোর ক্ষেত্রে সবার আগে যেটা মাথায় রাখতে হবে সেটা হচ্ছে খাবার। যতটা খাচ্ছি সেই সম পরিমাণ শ্রম আমরা করছি কি না সেটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এই ভারসাম্য রাখতে হবে। ফিটনেসের ৭৫ শতাংশ ডায়েট। বাকি ২৫ শতাংশ পূরণ করে ব্যায়াম। এটা ঠিক রাখলে রোগের বিরুদ্ধে শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ে।

।