খে -তে ভালোবাসেন নীহারবাবু। বাড়িতেও রসনাতৃপ্তির নানা ফিকির যেমন বের করেন, তেমনই যে কোনও নিমন্ত্রণবাড়িতে চেষ্টা করেন সকাল সকাল পৌঁছে যেতে। বুফের লাইনে যেন পিছিয়ে পড়তে না হয়। যাতে পছন্দের খাবার বার কয়েক নেওয়া যায়। পেট ভরে যাওয়ার পরেও ‘চোখের খিদে’-র কাছে বারবার হেরে যান নীহারবাবু। অধিক খেয়ে ফেলার অপরাধবোধও নেই। ফলে তা ঝরিয়ে ফেলার উদ্যোগও দেখা যায় না। সুতরাং বয়স পঁয়তাল্লিশে আসার আগেই জীবনের বাগানে বেড়ে উঠেছে ডায়াবেটিস, ব্লাডপ্রেশারের মতো নানা আগাছা। ওজন ছাড়িয়েছে ১১০ কেজি! এখন একটু হাঁটতে গেলেই হাঁপ ধরে। দৌড়ে ট্রেন-বাস ধরা বা সিঁড়ি ভাঙার সমস্যায় জেরবার রোজ! ইদানীং হাঁটুর ব্যথাও শুরু হয়েছে।
এমন সমস্যা নীহারবাবুর একার নয়। আসলে ভারত-সহ সব উন্নয়নশীল দেশেই ওবেসিটি একটি আধুনিক সমস্যা। ওবেসিটি থেকে মুক্তি পাওয়ার নিদান জানার আগে এটাও যে একটি ‘অসুখ’, সেটি সকলের প্রথমে স্বীকার করতে হবে। আমাদের চারপাশে ওবেসিটি বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ, মোটা হয়ে যাওয়াকে খুব ‘ক্যাজুয়ালি’ নেওয়া। দেশের সরকার থেকে নাগরিক কেউই একে ‘অসুখ’বলে দেগে দিতে চান না। তবে অন্য কেউ মোটা না বললেও মোটা মানুষকে বুঝতে হবে, ‘আমি মোটা হয়ে যাচ্ছি’। এটুকু বুঝলেই রোগের গোড়ায় গিয়ে উৎপাটন করা সম্ভব।
ওবেসিটি কী খাবার খেয়ে তা খরচ করতে না পারলে শরীর মেদবহুল হয়ে গেলে, তাকে ওবেসিটি বলে ধরা হয়। কারও বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) ৩০-এর বেশি এলে ধরে নেওয়া হয়, সেই ব্যক্তি ওবেসিটিতে আক্রান্ত।
This story is from the December 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber ? Sign In
This story is from the December 2023 edition of Sarir O Sasthya.
Start your 7-day Magzter GOLD free trial to access thousands of curated premium stories, and 9,000+ magazines and newspapers.
Already a subscriber? Sign In
ছানি পড়েছে বুঝবেন কীভাবে?
পরামর্শে রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অপথ্যালমোলজির অধিকর্তা ডাঃ অসীমকুমার ঘোষ
দিনরাত এসিতে? ডেকে আনছেন ড্রাই আই
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ হিমাদ্রি দত্ত
সমস্যা যখন ক্ষীণদৃষ্টি
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ ও দিশা আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
গ্লকোমা থেকে মুক্তির উপায়
পরামর্শে সুশ্রুত আই ফাউন্ডেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের অপথ্যালমোলজিস্ট ডাঃ রতীশচন্দ্র পাল
বিপদ যখন রেটিনোপ্যাথি
পরামর্শে শঙ্করজ্যোতি হাসপাতালের বিশিষ্ট চক্ষুবিশেষজ্ঞ ডাঃ শিবাশিস দাস
ট্যারা চোখ কেন হয় ? প্রতিকারই বা কী?
পরামর্শে বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইপ্সিতা বসু
নজর থাক শিশুর চোখে
সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে স্কুলের ডিজিটাল ক্লাসও। তার জেরে মায়োপিয়া হওয়ায় চোখে পাওয়ার আসছে।
নিখরচায় নকল চোখ!
বিদ্যালয়ে প্রবেশের পর তাদের স্কুলে অন্য শিশু দ্বারা হেনস্থা হওয়ার ভয় থাকে। এমন ক্ষেত্রে এই বাচ্চাদের রক্ষা করতে পারে ডেঞ্চার। তাও তৈরি হয় আর আহমেদ ডেন্টাল কলেজে।
কৃত্রিম চোখ গবেষণা কতদূর?
বা ক্ষীণ, তাঁরা আলো-অন্ধকারের প্রভেদ করতে পারেন। আবছা দেখতেও পারেন। তবে বায়োনিক চোখেরও আরও অগ্রগতি প্রয়োজন রয়েছে।
কখন করা হয় কর্নিয়া প্রতিস্থাপন?
জানালেন রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অব অপথ্যালমোলজির চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিশিষ্ট চিকিৎসক প্রফেসর ডাঃ সঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়