কানের অসুখে হোমিওপ্যাথি

লিখেছেন জেআইএমএস হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজের (হায়দরাবাদ) প্রিন্সিপাল এবং মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডাঃ নিমাই চন্দ্ৰ ধোলে৷

- অধ্যাপক ডাঃ নিমাই চন্দ্ৰ ধোলে৷

 

কা -ন নিয়ে একবারও ভোগেননি | এরকম মানুষের সংখ্যা খুবই । নগণ্য। বিশেষ করে পরিবারের শিশুদের নিয়ে মা-বাবাদের এই অভিজ্ঞতা খুবই সাধারণ। শিশুদের কান্নাকাটির যে তিনটি কারণ আমরা চিকিৎসকরা সচরাচর জানি, তার প্রথমটি হল — খিদে পাওয়া, দ্বিতীয়টি পেটে ব্যথা বা কলিকি পেন এবং তৃতীয় কারণটি হল কানের ব্যথা। এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভালো যে, শুধু কানের সমস্যায় যে শুধু শিশুরাই ভোগে, তা কিন্তু একদমই নয়। যে কোনও বয়সের মানুষ কানের সমস্যায় ভুগতে পারেন।

তবে শিশুর কানের সমস্যায় ভোগার হারটা একটু বেশি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ৮৩ শতাংশ শিশু তিন বছরে বয়সের মধ্যে অন্তত একবার কানের ইনফেকশনে ভোগে। বিশ্বজুড়ে এই সংখ্যাটা বছরে প্রায় ৭১ কোটি! আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হল, প্রতি ১০ হাজারে ৩০ জন শ্রবণশক্তি হারান।

ཟ কানের ব্যথার উৎসস্থল কান ছাড়াও আরও ৫টি জায়গা থেকে হতে পারে। মনে রাখার সুবিধার জন্য কানের আশপাশের কিছু অঙ্গপ্রত্যঙ্গের নাম বলে দিচ্ছি—দাঁত, জ্বিহা, টনসিল, গলা ও চোয়াল। এই সমস্ত জায়গা থেকেও ব্যথা কানে রেফার্ড পেইন । হিসাবে অনুভূত হতে পারে। সবচেয়ে বেশি রোগী আসেন কানের ব্যথা অথবা অ্যাকিউট ওটাইটিস মিডিয়া নিয়ে। বিশদে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিই ঠিক কী কারণে এই ব্যথার