ফ্যাশন, প্রযুক্তি ও ভবিষ্যৎ

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রভাবিত করবে ফ্যাশন-দুনিয়াকে। তবে একইসঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে সাস্টেনেবিলিটির দিকেও। দুই নামী ডিজ়াইনারের সঙ্গে কথা বলে লিখছেন মধুরিমা সিংহ রায়।

কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা বদলে দেবে ফ্যাশন | দুনিয়াকেও! অনেকেই সেই ভবিষ্যতের ব্যাপারে নিশ্চিত। ডিজ়াইন থেকে মার্কেটিং বা শপিং এক্সপিরিয়েন্স...বদলে যাবে এআই-এর কল্যাণে। তবে ভারতের স্থানীয় কারিগর 쒸 বা হোমগ্রোন ব্র্যান্ডের গুরুত্বও কমবে না, মত বিশেষজ্ঞদের।

শপিং হবে পার্সোনালাইজড ডিজ়াইনার রিমি নায়েক জানালেন, ঠিক কীভাবে ফ্যাশনের সঙ্গে জড়িয়ে যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। “ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি এআই-কে আপন করে নিচ্ছে পার্সোনালাইজড শপিংয়ের অভিজ্ঞতা বা ভার্চুয়াল ট্রাই-অনের মাধ্যমে। একইসঙ্গে সাপ্লাই-চেন ম্যানেজমেন্টের দক্ষতার কথাও উল্লেখ করতে হয়। এআই-চালিত ডিজ়াইন টুল ও ডেটা অ্যানালিটিক্সও ক্রেতাদের শপিং ট্রেন্ডের ব্যাপারে অবগত করছে। এভাবেই কাস্টমার এনগেজমেন্টও বাড়ছে। ভারতের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রিতে যথেষ্টই ব্যবহৃত হচ্ছে এআই। বিভিন্ন ব্র্যান্ড ট্রেন্ড বিশ্লেষণের জন্য এআই ব্যবহার করছে। ক্রেতা কী ধরনের পোশাক কিনছেন ধারাবাহিকভাবে, সেই বিষয়ও বোঝা সহজ করে দিচ্ছে এআই। দক্ষতা ও উদ্ভাবনের জন্যও প্রযুক্তির উপর নির্ভরতা বাড়ছে আমাদের,’ মত তাঁর।

কেমন হবে ভবিষ্যতের ফ্যাশন-দুনিয়া? রিমির মতে, “যদি ফিউচারিস্টিক ফ্যাশনের কথা বলি, তাহলে বিদেশে তো বটেই এদেশেও কিন্তু ক্রেতারা ঝুঁকছেন খানিকটা সেদিকে। অভিনব ডিজ়াইন যেমন চাইছেন তাঁরা, তেমনই সাস্টেনেবিলিটির দিকেও নজর