CATEGORIES
Categories
তৃতীয় ঢেউ কারা ফের আক্রান্ত হতে পারেন?
করােনার তৃতীয় ঢেউ নিয়ে দেশ জুড়ে আশঙ্কার ছায়া নেমেছে? আপনার কী মনে হয়? তৃতীয় ঢেউ নিয়ে পরে ভাবব। আগে দ্বিতীয় ঢেউ সামলাতে হবে। আপাতভাবে। নতুন সংক্রমণ কমেছে। মৃত্যুর সংখ্যা। পুরােপুরি নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। দেশজুড়ে সংক্রমণের সংখ্যা কমার বড় কারণ হচ্ছে, গত দু'মাস প্রায় সব রাজ্যেই কমবেশি। বিধিনিষেধ জারি ছিল। রাজনীতিবিদরা হয়তাে বলবেন, এর ফলে সংক্রমণের শৃঙ্খল ভাঙা সম্ভব হয়েছে। তথ্য কিন্তু সেকথা বলছে না। দেশে এখনও দৈনিক মৃত্যু সাতশাের উপরে। ফলে মৃত্যু প্রতিরােধই আমাদের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।
প্রাথমিক চিকিৎসা কেন সিলেবাসভুক্ত হবে না?
পুরনাে কাগজপত্র ঘাঁটাঘাঁটি করতে গিয়ে আমার মায়ের ১৯৫৮ সালের ক্লাস এইটের কয়েকটি অতি জীর্ণ বই হাতে এল। তার মধ্যে দুটি বই নজর কাড়ল— একটি অনেক পাতা নষ্ট হয়ে যাওয়া গার্হস্থ্য-বিজ্ঞান আর একটি ‘শরীরশিক্ষা। দু’চার পাতা কোনওরকমে উদ্ধার করে একটি বিষয় উপলব্ধি করলাম যে অত বছর আগের পাঠ্যসূচি এখনকার তুলনায় ছিল অনেক বেশি বিজ্ঞানসম্মত।
থার্ড ওয়েভ! মােকাবিলা কীভাবে?
পরামর্শে কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের জেনারেল মেডিসিন বিভাগের সহযােগী অধ্যাপক ডাঃ রাজা ভট্টাচার্য।
বিপদে অবিচল থাকতে রবীন্দ্রনাথ
রবি ঠাকুরের সৃষ্টিতেই রয়েছে নতুন করে বেঁচে থাকার দিশা। জানাচ্ছেন গায়ক মনােজ মুরলী নায়ার।
হাসতে হাসতে রােগ নিয়ন্ত্রণ
হাসির অনেক অনুষ্ঠান টিভিতে এবং ইন্টারনেটে সম্প্রচারিত হয়। সেগুলি দেখতে পারেন।
মধুবনীর তােপসেদা
ডাক্তারি নিয়ে বিশিষ্ট এক ডাক্তারের সরস কথা শ্যামল চক্রবর্তী
দারুচিনি
আরােগ্য এখন হাতের কাছে। কারণ, আপনার হাতের কাছেই রয়েছে বনৌষধির ভাণ্ডার! হলুদ, তুলসী, আদা, দারুচিনি, কালমেঘ, গুলঞ্চ, যষ্টিমধু সহ অসংখ্য গুণী ভেষজকে ভালাে করে চিনি আরও একবার। জানি কত কী প্রাকৃতিক গুণ আছে তাদের। শুরু হয়েছে। নতুন বিভাগ বনৌষধি।
দুঃসময়ে শিশুদের হাসি ধরে রাখার উপায়
পরামর্শে সাইকোলজিস্ট দীপাঞ্জনা দত্ত
ওয়ার্ক ফ্রম হােম কীভাবে সুস্থ থাকবেন?
পরামর্শে ভাটপাড়া স্টেট জেনারেল হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট তীর্থদীপ দাস এবং জিডি ডায়াবেটিস হাসপাতালের ডায়াটিশিয়ান মীনাক্ষী মজুমদার।
তৃতীয় চক্ষু ও জাদু হর্মোন
শরীরে মেলাটোনিন সক্রিয় থাকলে করােনার সঙ্গে লড়াই করতে অনেক সুবিধা হয়। আমাদের শরীরের অভ্যন্তরেই কি লুকিয়ে রয়েছে তৃতীয় চক্ষু? কী বলছে বিজ্ঞান?
উমপুন-যশের পরও ওদের মুখে নির্মল হাসি, আমরা গােমড়ামুখাে হব কেন?
পানওয়ালা কানু এসে হাতে গুজে দিয়ে গেল পান। ‘একটু বাতের ওষুধ দিয়ে যাবেন ডাক্তারবাবু, বউটার বাতের বেদনা। ‘এত ভালােবাসাে বউকে!’
ঘুমের মধ্যে মানুষ হাঁটে কেন?
না রায়ণ দেবনাথের ‘বাটুল দি গ্রেট’ যাঁরা পড়েছেন নিয়মিত, তাঁদের হয়তাে মনে পড়বে। অমিতশক্তিধর বাটুল এক সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে হাঁটতাে, রাস্তা পার হতাে, এমনকী জলাশয়ে সাঁতারও কাটতাে। মাঝরাতে ঘুমের মধ্যে হাঁটতে হাঁটতে সামনে থাকা থাম বা পিলারগুলােকে পর্যন্ত এড়িয়ে চলত। সবশেষে বাটুল বাড়ি ফিরে নিজের ঘরে নিজের বিছানায় ঘুমিয়েও পড়ত।
ভষজ মিষ্টি
লিখেছেন কোচবিহার জেলার নাটাবাড়ি ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সিনিয়র আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ বাসব কান্তি দিন্ডা।
স্বপ্ন কী?
পরামর্শে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সাইকিয়াট্রি বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডাঃ দিলীপ কুমার মণ্ডল।
লেবু
আরােগ্য এখন হাতের কাছে। কারণ, আপনার হাতের কাছেই রয়েছে বনৌষধির ভাণ্ডার! হলুদ, তুলসী, আদা, দারচিনি, কালমেঘ, গুলঞ্চ, যষ্টিমধু সহ অসংখ্য গুণী ভেষজ শরীর-মন দুই রাখবে সুস্থ। আসুন না, এইসব নিকটাত্মীয়দের ভালাে করে চিনি আরও একবার। জানি কত কী প্রাকৃতিক গুণ আছে তাদের। শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ বনৌষধি।
হেলথ ড্রিংক কি সবাই খেতে পারে?
পরামর্শে হাওড়ার নারায়ণা মাল্টিস্পেশালিটি হাসপাতালের ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান রাখী চট্টোপাধ্যায়।
বয়স্কদের ওজন কমা
পরামর্শে বিশিষ্ট জেরিয়াট্রিশিয়ান ডাঃ ধীরেশ চৌধুরী।
স্কিলের জাদুকর মেসি
সেরা হওয়ার রহস্য কী? পরিশ্রম, অধ্যবসায়, ফিটনেস, শৃঙ্খলা, খাদ্যাভ্যাস, লাে প্রােফাইল থাকা—কোনটা? যে কোনও একটি হলেই বাজিমাত, নাকি দরকার সবগুলির অসাধারণ এক কম্বিনেশন ? তিন দশকের বেশি সময় ধরে রাজ্য, দেশ ও বিদেশের অসংখ্য তারকা, মহাতারকাদের কাছ থেকে দেখেছেন বিশিষ্ট ক্রীড়া সাংবাদিক রাতুল ঘােষ। শুনুন তাঁরই মুখে স্পাের্টসস্টারদের সাফল্যের রেসিপি, নতুন বিভাগ ‘সেরা’য়।
মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়
তারকা অভিনেতাঅভিনেত্রীদের বয়স যেন বাড়তেই চায় না! চিরকৌতূহলের এই প্রশ্নের উত্তর নিয়ে শুরু হয়েছে। বিভাগ গ্ল্যামার! এই পর্বে রইল ‘মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়ের কথা। লিখছেন সুমন গুপ্ত
লুকিয়ে থাকা অসুখ
স্বপ্ন কী? অতল ঘুমের আঙিনায় কয়েকটি দৃশ্য একের পর এক ভেসে আসতে থাকে। পরপর মিলেমিশে। একের পিঠে এক উঠে। বেশিরভাগ সময়ই কোনও বাস্তব জ্ঞান না মেনে। তৈরি হয় দৃশ্যকল্প। মানব মস্তিষ্কের গভীরে তৈরি হওয়া এই চলচ্চিত্রেরই নাম স্বপ্ন।
নেপােলিয়ন ও একটি জীবাণু
টাইফাস রােগ। আজকের ডাক্তাররা এই রােগ খুব একটা দেখেন না। কিন্তু উনবিংশ শতক এবং বিংশ শতকের প্রথমার্ধে এই রােগ ছিল সাক্ষাৎ শমন। পূর্ব ইউরােপ, মধ্য এশিয়া জুড়ে চলেছিল এর তাণ্ডব। পৃথিবীর যেখানেই যুদ্ধ, যেখানেই উদ্বাস্তু, সেখানেই টাইফাস। রিকেটশিয়া ওয়াজেকি, এই জীবাণুর সংক্রমণের ফলেই হয় টাইফাস। মশা যেমন ম্যালেরিয়ার বাহক, তেমন টাইফাস রােগের বাহক এক ধরনের উকুন। থাকে গরম কাপড়ের খাঁজে খাঁজে। মশার মতােই মানুষের রক্ত খেয়ে পেট ভরায় এই উকুন আর সেই সময়েই মানুষের শরীরে প্রবেশ করে এই মারণ জীবাণু। ঠিক যেমন ১৯০২ সালে রােনাল্ড রস ম্যালেরিয়ার বাহক হিসাবে মশার ভূমিকা প্রমাণের জন্য নােবেল পেয়েছিলেন, তেমনই ১৯২৮ সালে ফ্রান্সের চার্লস নিকোল নােবেল পেয়েছিলেন টাইফাস। রােগের বাহক হিসাবে এক ধরনের উকুনের ভূমিকা প্রমাণ করায়।
টাইফয়েডের জীবাণুর খোঁজ
জ্বর হলেই এখন সকলের ভয়, করােনা হল না তাে? তবে, প্রাক কোভিড় সময়ে জ্বর শুনলেই মাথায়। ঘুরত ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড, ডেঙ্গুর নাম। টাইফয়েড জ্বরের সঙ্গে এ দেশের লােকজন কম-বেশি সকলেই পরিচিত। এক বিশেষ। ব্যাকটিরিয়ার আক্রমণে মানব দেহে সৃষ্টি হয় এই রােগের। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে কীভাবে আবিষ্কৃত হল এই রােগের জীবাণু? এবারের আবিষ্কারের গল্পকথায় থাকছে সেই কাহিনি।
কোভিড কি মানুষকে হিংস্র করে তুলছে?
কোভিড মহামারীর দ্বিতীয় স্রোত আছড়ে পড়েছে। পৃথিবীতে। প্রথম পর্বের যন্ত্রণাময় দিনগুলি পুরােপুরি বিলীন হওয়ার আগেই আবার শুরু হয়ে গিয়েছে সংক্রমণ ও মৃত্যুমিছিল। মহামারীর শুরুতে মানুষের অবর্ণনীয় যন্ত্রণা, অসহায়তা আর মৃত্যু আতঙ্ক হয়ে গ্রাস করেছিল মানব সভ্যতাকে। অন্যদিকে মানুষের স্বার্থপরতা, নিষ্ঠুরতা, নিজেকে সুরক্ষিত রাখার অজুহাতে অনেক সময় নানা তুচ্ছ কারণে অন্যের ওপর অত্যাচারের ঘটনা প্রমাণ করেছে হিংস্রতায় তারা কোন স্তরে নেমে যেতে পারে। এই মুহূর্তে এই সেকেন্ড ওয়েভে আরও বেশি করে প্রতিদিন একশ্রেণির মানুষ চরম মনুষ্যেতর জীবের ভূমিকায় আত্মপ্রকাশ করছে।
সেকেন্ড ওয়েভে হাে মি ও প্যাথি
লিখেছেন ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হােমিওপ্যাথির প্রাক্তন অধিকর্তা প্রফেসর ডাঃ গৌতম আশ।
হৃদয় যখন হৃদয়হীন
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! ইমার্জেন্সি কিন্তু বলেকয়ে আসে না। বঁটি দিয়ে ফলমূল কাটতে গিয়ে বা সিঁড়ি দিয়ে নামতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে, প্রদীপের সামনে পুজোয় বসে বা খেতে গিয়ে গলায় বড়সড় কাঁটা আটকে...ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন? কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড যে হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। । শুরু হল নতুন বিভাগ হঠাৎ বিপদে। পরামর্শ দিলেন তরুণ চিকিৎসক ডাঃ শুভেন্দু বাগ। এই পর্বে রইল হার্ট অ্যাটাক হলে কী করবেন, সেই পরামর্শ।
হান্টা ভাইরাস কতটা ভয়ঙ্কর?
হান্টা ভাইরাস কতটা ভয়ঙ্কর?
রাতে পেটপুরে খাওয়া নাকি অল্প খাওয়া?
আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন | যাঁরা সকাল থেকে পেটে I কিল মেরে বসে থাকেন। দাঁতে কুটোটি কাটেন না। তারপর রাতের দিকে গুছিয়ে, পেটে ঠেসেটুসে সুখাদ্য পুরতে থাকেন।
ভ্যাকসিন নেওয়ার সুফল
পরামর্শে পিয়ারলেস হসপিটাল অ্যান্ড বি কে রয় রিসার্চ সেন্টারের ডিপার্টমেন্ট অব ক্লিনিক্যাল রিসার্চের প্রধান এবং পশ্চিমবঙ্গ ও পূর্ব ভারতের স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন-এর প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর ডাঃ শুভ্রজ্যোতি ভৌমিক।
নীল চায়ের ম্যাজিক
সবুজ চা, লাল চা, দুধ চা, দার্জিলিং চা, আসাম চা, চিনি দেওয়া আর চিনি ছাড়া চায়ের পর এবার পেয়ালা ভর্তি নীল চা! এক চুমুকেই রােগ মুক্তি! লিখেছেন ব্রতীন দাস।
ফুসফুসের সুস্থতায় ফিজিওথেরাপি
লিখেছেন ভাটপাড়া সাধারণ হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট তীর্থদীপ দাস।