CATEGORIES
Categories
উত্তরবঙ্গের নিরালা গ্রাম মুংসং
কালিম্পংয়ের কাছে নিঝুম গ্রাম মুংসং। আকাশের গায়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা আর নীচে চোখ মেললেই তিস্তা নদীর বিস্তীর্ণ প্রবাহপথ।
অসমের হাফলং
কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে হাফলং | হাফলং আর। জাটিঙ্গার সবুজ সৌন্দর্য মনকে যেমন শান্ত করে, ভূত জলােকিয়া লঙ্কার অপার্থিব ঝাল তেমনই অশান্ত করে।
বিদার
ইতিহাসে আগ্রহ থাকলে কর্নাটক ভ্রমণে একটি দিন রাখুন বিদার দেখার জন্য। ঐতিহাসিক দুর্গ, গুহামন্দির, গুরুদ্বার, মাদ্রাসা ছড়িয়ে আছে পর্যটকবিহীন বিদারের পথে-প্রান্তরে।
মো স্যামিশেল লেখা ও ছবি: অলােক দত্ত
ফ্রান্সের নরমান্ডি সমুদ্র উপকূল থেকে ব্যাটারি বাসে বা ঘােড়ার গাড়িতে বা হেঁটেই ব্রিজ পেরিয়ে পৌঁছনাে যায় মো স্যামিশেল দুর্গে। ৭০৯ খ্রিস্টাব্দে শুরু হয়েছিল এই আশ্চর্য দুর্গ-গির্জার নির্মাণ। প্যারিস থেকে দ্রুতগামী ট্রেনে রেন হয়ে নরমান্ডি উপকূল আসতে সময় লাগে আড়াই ঘন্টা ।
মিমগাঁও
মিম চা-বাগানের মধ্যে থাকা, কাছেই ছােটা রঙ্গিত নদীতে হুটোপাটি আর ভাগ্যে থাকলে জানলা দিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার সঙ্গে চোখাচোখি।
কলকাতার কাছেই নিরালা সৈকত
শীর্ষেন্দু গায়েন চন্দ্রাবলি ঘটি সমুদ্রসৈকত দাগারা সৈকত পুরুষােত্তমপুর লালকাকড়া বিচ বগুড়ান-জলপাই-হরিপুর বাঁকিপুট কানাইচট্টা সমুদ্রসৈকত
তাইওয়ানের পাখি
পর্তুগিজরা যখন তাইওয়ানকে পশ্চিমী বিশ্বের কাছে প্রথম তুলে ধরেছিল, সেই ১৫৫৪ সালে, তখন তারা এর নাম দেয় ফমোর্স, যার অর্থ সুন্দরী দ্বীপ। সমুদ্র থেকে দেখা তাইওয়ানের সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্যই এই নামকরণ।
বর্ষায় গােপালপুর-রঙা
নীল অঞ্জনঘন পুঞ্জছায়ায় সম্পৃত অম্বর। রবিঠাকুরের গান চোখের সামনে ফুটে উঠবে এই বর্ষায় গােপালপুরের সমুদ্রে আর চিলকা হ্রদের তীরে রম্ভায়।
বিশ্বের বিস্ময়।
বিস্ময়ভূমি ইকারিয়া
ঝান্ডিতে দু'দিন
ভ্যালি অরণ্যের গায়ে নিরালা গ্রাম ঝান্ডি। পাখি দেখার স্বর্গরাজ্য। ঝান্ডি থেকে দেখা কাঞ্চনজঙ্ঘা বুকে চমক লাগায়।
গণপুরের ফুলপাথরের মন্দিরে
বােলপুরের কাছেই গণপুর। এখানকার মন্দিরে ফুলপাথরে অপূর্ব শিল্পকর্ম দেখলে চোখ জুড়িয়ে যায়।
বজে দাঁড়া
বাজে ঝলসে যাওয়া গাছের গুড়ি সারি সারি দাঁড়িয়ে আছে বজে দাঁড়ায়। পশ্চিম সিকিমের নিরালা গ্রাম মেলি থেকে দুদিনের হাঁটাপথে পৌঁছনাে যায়। বজে দাঁড়ায় দাঁড়ালে চোখের সামনেই সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা।
ভ্রমণচিত্রের সহজপাঠ||
বেড়াতে গিয়ে আমরা সবাই ছবি তুলি। কিন্তু যে খুঁটিনাটি জানা থাকলে আপনার ছবি হয়ে উঠতে পারে একটি অনন্য ভ্রমণচিত্র, এখানে তারই ধারাবাহিক সহজপাঠ। এই সংখ্যায় পঞ্চম পর্ব।
বনের পাখি ডেময়জেল ক্রেন
সারস বা ওর নানান প্রজাতির দেখা রস বা Crane-এর নানান প্রজাতির দেখা মেলে আমাদের দেশে। তার মধ্যে অন্যতম হল ডেময়জেল ক্রেন {Demoiselle Crane}, যার বিজ্ঞানসম্মত নাম— Grus virgo৷ সারসের বাকি প্রজাতিগুলাের মধ্যে এরা আকারে সবথেকে ছােট প্রজাতি। পাখিটিকে স্বচক্ষে দেখার প্রথম অভিজ্ঞতা হয় গুজরাত ভ্রমণের সময়। গুজরাতের কচ্ছের ক্ষুদ্র রনে বিক্ষিপ্তভাবে নানা জায়গাতে এদের চোখে পড়লেও মূলত বেশি সংখ্যায় দেখি কচ্ছের ক্ষুদ্র রনের বাজনা ক্রিক {Bajana Creek} নামক অতি স্বল্প জনবসতি-যুক্ত একটি অঞ্চলে। অঞ্চলটি পক্ষি-প্রেমিকদের কাছে মূলত একটা স্বর্গরাজ্য। ভােরের আলাে ফুটতেই আমরা যখন হাজির হই সেখানে, শত শত ডেময়জেল ক্রেন প্রায় আকাশ অন্ধকার করে উড়ে এসে জলাজমিতে বসতে থাকে।
বাঘের নাচ পুলি কালি
এবছর ওনাম উৎসব শুরু হবে ১২ অগস্ট। পুলি কালি ১৫ অগস্ট। ২০২০-তে করােনা লকডাউনের জেরে পুলিকলি হয়নি | এ-লেখা যখন প্রস্তুত হচ্ছে, করােনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে তখন জেরবার সারা দেশ। আমাদের আশা, এ-বছর ওনাম উৎসবের সময় পৃথিবী সুস্থ থাকবে।
রুফাস-নেকড হর্নবিল
রুফাস-নেকড হর্নবিল মূলত ভুটান, উত্তর-পূর্ব। ভারত ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াতে পাওয়া গেলেও তাদের সংখ্যা সারা পৃথিবীতে ১০,০০০-এরও কম। বর্তমানে আই ইউ সি এন তাদের ভালনারেবেল প্রজাতির আওতায় রেখেছে।
করােনাকালে কাশ্মীর
লেখা: ভাস্বর চট্টোপাধ্যায় ছবি: শান্তনু চক্রবর্তী প্রাণ ভরিয়ে কাশ্মীর ভ্রমণ । এই এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে।
ভ্রমণচিত্রের সহজপাঠ
বেড়াতে গিয়ে আমরা সবাই ছবি তুলি। কিন্তু যে খুঁটিনাটি জানা থাকলে আপনার ছবি হয়ে উঠতে পারে একটি অনন্য ভ্রমণচিত্র, এখানে তারই ধারাবাহিক সহজপাঠ। এই সংখ্যায় তৃতীয় পর্ব।
মায়াবী মেক্সিকো
প্লায়া ডেল কারমেনের লাস্যময় নৃত্যগীতে ভরা রাত, টুলুম আর চিচেন ইৎজায় প্রাচীন মায়া সভ্যতার অবশেষ, ভ্যালাডলিডের রংচঙে গলিতে অলস পদচারণা আর ভূগর্ভস্থ স্বচ্ছ জলের হ্রদ সিনােটে জলকেলি— ২০২০-র লকডাউনের প্রাক্-মুহূর্তের ভ্রমণকথা।
কুলিকে পাখির রাজ্যে
কুলিকে পাখির সংসার। কলকাতা থেকে দিনে দিনে ঘুরে আসা যায়। তবে, সাম্প্রতিকতম পরিস্থিতির খবর নিয়ে তবেই বেরবেন।
মৌসুনি দ্বীপ
বঙ্গোপসাগরের উপকূলে মুড়িগঙ্গার মােহানায় সৃষ্ট মৌসুনি দ্বীপ, বিগত বেশ কয়েক বছর ধরে পর্যটকদের কাছে খুবই জনপ্রিয়। ১৬ কিলােমিটার দীর্ঘ দ্বীপটিকে মূল ভূখণ্ড থেকে পৃথক করেছে চিনাই নদী। মাছধরা ও চাষবাসই দ্বীপের বাসিন্দাদের প্রধান জীবিকা। অধিকাংশ বাড়িই মাটির। এই দ্বীপ থেকে দেখা যায় অদূরে জম্বু ও সাগরদ্বীপ। বালিয়াড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের অধীনস্থ মৌসুনিতে পর্যটন পরিকাঠামাে গড়ে ওঠায় স্থানীয় মানুষ খুবই উপকৃত।
ভ্রমণচিত্রের সহজপাঠ||
বেড়াতে গিয়ে আমরা সবাই ছবি তুলি। কিন্তু যে খুঁটিনাটি জানা থাকলে আপনার ছবি হয়ে উঠতে পারে একটি অনন্য ভ্রমণচিত্র, এখানে তারই ধারাবাহিক সহজপাঠ। এই সংখ্যায় দ্বিতীয় পর্ব।
টরিয়ক মাহালদিরাম
বড় দিনের ছুটিতে হঠাৎই সুযােগ এল পাহাড়ে যাবার। বাগডােগরায় অপেক্ষমাণ। ছিল হােমস্টের পাঠানাে গাড়ি। রােহিণীর রাস্তা ধরে কার্শিয়াং, সেখান থেকে টুং, মার্গা রৌস ডেক পেরিয়ে, ডান দিকের চড়াই বেয়ে বাগােড়া। ডিসেম্বরের ঠান্ডা ঘিরে ধরল আমাদের, পড়ে এল আলাে | এর মধ্যে খানিক এগােতেই ঘন কুয়াশায় মােড়া সরলবর্গীয় বৃক্ষের অরণ্য। অসম্ভব নিঝুম, রহস্যময়। জঙ্গলের মধ্যে গাড়ি থামিয়ে নেমে পড়লাম। চারদিক এত শুনশান যে নিজের নিশ্বাসের শব্দও শােনা যাচ্ছে। গাড়িতে উঠে আরও কিছুটা যেতে জঙ্গলের ঘনত্ব কমতে থাকল। একসময় চারিদিক ফাকা। উজ্জ্বল উদার খােলামেলা প্রকৃতি আবারও |
ভেলাভেদারের সাভানায়
ভেলাভেদারের ব্ল্যাকবাক ন্যাশনাল পার্কে পালে পালে কৃষার তাে আছেই, তার সঙ্গে আছে নীলগাই, নেকড়ে, বনবিড়াল, শিয়াল। আর প্রচুর ঘাসবনের পাখি। এই ফেব্রুয়ারিতে দুই ছানা সহ এক মা হায়নার। সাক্ষাৎ পেতে এই ভ্রমণ।
ইন্ডিয়ান পিট্টা
ইন্ডিয়ান পিট্টাকে বাংলায় সাধারণভাবে ‘বর্ণালি’ নামেই আমরা চিনি। এছাড়াও সুমচা, হালতি বা নীলপাখি নামেও কোথাও কোথাও এর পরিচিতি। হিন্দিতে অবশ্য নওরঙ নামেই এদের বেশি খ্যাতি। শরীরে ন'টা রঙের উপস্থিতির জন্যই সম্ভবত এদের এরকম নাম।
ভরাবসন্তে সান্দাকফু
এই এপ্রিলে সান্দাকফু। গােটা পথটাই রডােডেনড্রনের বন্যায় ভেসে যাচ্ছে। আর সেই রঙের মজলিশে যােগ দিয়েছে রংবেরঙের পাখি।
সিমলাপাল বড়দি পাহাড় সবুজদ্বীপ
এই বসন্তে রাঙা শিমুল পলাশ আর প্রাচীন মন্দির-প্রাসাদ দেখতে চলুন বাঁকুড়া।
দেখব এবার জগৎটাকে
ঘরের বাইরের বিশ্ব দেখার জন্য কে না ব্যাকুল! তবু আমাদের পায়ে শেকল, দরজায় তালা। কোথাও আশার আলাে নেই। শ্বাসের হাওয়া নেই। তাই বলে এই বদ্ধদশায় জড়ের মতাে পড়ে থাকাও মানুষের প্রাণের নিয়ম নয়।
পর্যটনে সুন্দর অসুন্দর
গ্রীষ্মের ভারত যেন ভ্রমণনােৎসবের দেশ। শীতের শ্বেতবস্ত্র ছেড়ে ভারতের নানা । রাজ্যে তখন রঙিন সাজসজ্জা। অনেক রাজ্যেই বরফ গলে সবুজ ভুবন উকি দিচ্ছে। কাশ্মীর ও হিমাচল প্রদেশও তখন আপন। সখার মতাে আমাদের ডাকে। ঘরের কাছে আমাদের সিকিম দার্জিলিং তাে আছেই। সিকিমে গুচ্ছ গুচ্ছ লাল গুরাস হাসছে। প্রকৃতিই এখন এক আন্তরিক আমন্ত্রণলিপি।
মালপে আর কাপু বিচ
উদুপি থেকে মাত্র ছ' কিলােমিটার দূরে মালপে সৈকত। সেখান থেকে লঞ্চে সাত কিলােমিটার গভীরে উত্তাল আরবসাগরের বুকে সেন্ট মেরিজ দ্বীপ। উদুপি থেকে নিরালা কাপু সৈকত দশ কিলােমিটার। সব মিলিয়ে এক নিটোল সামুদ্রিক ভ্রমণ।