CATEGORIES
Categories
সিকিমের পাহাড়ি গ্রাম ইয়ংগং
দক্ষিণ সিকিমের প্রত্যন্ত গ্রাম ইয়ংগং। যাওয়া চলে বছরভর। ভরাবর্ষায় সজল সবুজ গ্রামখানির নেয়া জলপ্রপাতের রূপ উথলে ওঠে। তবে, বর্ষায় রাস্তার হাল আগাম জেনে পথে নামবেন।
ফোকসুনদো আর কাগমারার ডায়েরি
নেপালের নীল টলটলে হ্রদ ফোকসুনদো দেখে কাগমারা পাস পেরিয়ে জুমলা পৌঁছে রারা লেকে যাওয়ার পরিকল্পনা ভেস্তে গেল ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে। রাতের অরণ্যে পথ হারানোর অভিজ্ঞতাও ভোলার নয়। তবে সব ছাপিয়ে চোখে লেগে থাকে নীলকান্ত মণি ফোকসুনদো ।
ব্ল্যাক-রাম্পড ফ্লেমব্যাক উডপেকার
আপনিও লেখা-ছবি পাঠাতে পারেন 'বনের পাখি' বিভাগে। পাখিটি কোথায় দেখলেন, পাখিটির বৈশিষ্ট্য ২০০ শব্দের মধ্যে লিখে ছবি-সহ আমাদের দপ্তরে পাঠান। লেখা হতে হবে ওয়ার্ড ফাইলে, ইউনিকোড ফন্টে। পাখির ছবির রেজলিউশন হতে হবে ৩০০ ডিপিআই। মাপ হতে হবে ৮\"×১২\"। সাবজেক্ট লাইনে ‘বনের পাখি' (পাখির নাম) লিখে ই-মেল করুন এই ঠিকানায়: bhraman.pix@gmail.com একসঙ্গে দু'টির বেশি ই-মেল পাঠাবেন না।
ভ্রমণজিজ্ঞাসা
কাস পাত্তারের অফিস থেকে ‘ভ্রমণ’কে জানানো হয়েছে এবছর সেপ্টেম্বর থেকে অনলাইনে কাসে প্রবেশের টিকিট চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ফুল ফোটার উপর নির্ভর করে সময় খানিক এগিয়ে পিছিয়েও যেতে পারে। সাম্প্রতিকতম তথ্য জানতে এবং অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https://www.kas.ind.in
সৌরঝড়ে রাতের আকাশ যেন রঙিন ক্যানভাস
যা হয়েছে প্লাজমা আউটবার্স্টের জন্য। একবার দু'বার নয়, সাতবার প্লাজমা আউটবার্স্ট হয়েছে। প্
জম্মু-কাশ্মীরে মিলল তুষার চিতার বসবাসের প্রমাণ
তাঁদের গবেষণায় উঠে এসেছে ওই অভয়ারণ্যে অন্তত চারটে তুষার চিতা বসবাস করছে।
এভারেস্টকে ঘিরে একাধিক বিশ্বরেকর্ড
এই নিয়ে তিনি ৩০ বার এভারেস্ট স্পর্শ করে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন
বেড়াল পেল সাম্মানিক ডি-লিট উপাধি
পরে সেই সম্মান ম্যাক্সকে দেখানো হলে লেজ নেড়ে, নাক ঘষে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেছে সে। গোটা ঘটনায় বিশ্বের বেড়ালপ্রেমীরা আপ্লুত।
আলিপুর চিড়িয়াখানায় কিং কোবরা
অবশ্য আলিপুর চিড়িয়াখানায় এটাই প্রথম শঙ্খচূড় নয়। ১০-১২ বছর আগে এই চিড়িয়াখানায় শঙ্খচূড় সাপ ছিল।
১৮ কোটি বছরের পুরনো এক জীবন্ত বনভূমি
প্রাচীন বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে বন্য নদী, দুরন্ত জলপ্রপাত, গভীর গিরিখাত আর দুধসাদা সৈকতভূমি পর্যটকদের কাছে পরম আকর্ষণীয় করে তুলেছে অস্ট্রেলিয়ার এই বনাঞ্চলটিকে
খোলসধারী এক বিচিত্র স্তন্যপায়ী
আরেকটি বড় শত্রু হল ঠান্ডা আবহাওয়া, যা এরা একেবারেই সহ্য করতে পারে না।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ সোডা লেক
অত্যন্ত ক্ষারকীয় এই হ্রদের জলে প্রতি লিটারে নুনের পরিমাণ প্রায় ২৩ গ্রাম। স্থানীয় মানুষেরা সাবান জলের মতো সরাসরি এই জল ব্যবহার করে কাচাকাচির জন্য।
দৈত্যাকার শিংয়ের বাহার
তা এক দেখবার মতো দৃশ্য। প্রসঙ্গত, ৬০ থেকে ৩২০ কিলোগ্রাম ওজনের বিশালদেহী প্রাণীটি দৌড়তে পারে কিন্তু ঝড়ের বেগে। গতি ছোঁয় ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা।
মাহালদিরাম
মাহালদিরামের আকাশ জুড়ে সপার্ষদ কাঞ্চনজঙ্ঘা। পথের দু'পাশে চা-বাগানের ঢেউ।
হিল পার্ট্রিজ
হিল পার্ট্রিজের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭-৩০ সেমি এবং এদের ওজন হয়ে থাকে প্রায় ৩৫০ গ্রাম। সাধারণত পশ্চিম হিমালয় থেকে উত্তর ভিয়েতনাম পর্যন্ত হিল পার্টিজের আবাসস্থল
ভয়েতনামের সাপা গ্রামে
ভিয়েতনামের হ্যানয় থেকে রাতের ট্রেনে লাও কাই পৌঁছে, সেখান থেকে শেয়ার গাড়িতে সাপা। পাহাড়ের গায়ে ধাপচাষময় চিরসবুজ গঞ্জ। বেড়ানোর সেরা সময় সেপ্টেম্বর থেকে মে।
সিমলা ছুঁয়ে চ্যানসেল পাস
অপূর্ব সুন্দর স্টেশন। যাত্রীরা কামরা থেকে নেমে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। এরপর সোলান, সোঘি, তারাদেবী, সামারহিল স্টেশন পার হয়ে ট্রেন সিমলায় পৌঁছল।
মানেবাজার হয়ে মংপু
বাজারে জৈব সারে ফলানো টাটকা সবজি, মাশরুম, রাইশাক, মুলো, পাহাড়ি আলু আর ডলে খুরসানি (ছোট ছোট পাহাড়ি লঙ্কা) ঝকঝক করছে। ড্রাইভার বাড়ির জন্য বেশ কিছু সবজিপাতি খরিদ করে নিলেন।
এভারেস্টের পায়ের কাছে
১৯৫৩-র ২৯ মে এভারেস্ট শৃঙ্গ স্পর্শ করেছিলেন এডমন্ড হিলারি ও তেনজিং নোরগে। সেই অভিযানের সত্তর বছর পূর্তি উপলক্ষে এই এভারেস্ট বেস ক্যাম্প যাত্রা । যাত্রার সেরা সময় এপ্রিল-মে এবং সেপ্টেম্বর-নভেম্বর।
মিজোরামের আনাচেকানাচে
টুইপুই গ্রামে ছিমপুইটুই নদী দেখে, ব্লু মাউন্টেনে ট্রেক করে, কোলোডিন নদীতে নৌকোয় ভেসে ক্যানিয়ন দর্শন। ফেরার পথে তুইরিহিয়াউ ঝরনা দেখে হুমুইফাংয়ে রাত্রিবাস। রেইক পিকে ওঠার পথে তুমুল ঝড়জল। দু’সপ্তাহের মিজোরাম ভ্রমণ শেষ হল আইজল ফিরে।
কেল্লা ও মসজিদ নগরী জৌনপুর
লেখা ও ছবি: রঙ্গন দত্ত গোমতী নদীর তীরে প্রাচীন শহর জৌনপুরের পথে ঘাটে সেতুতে মসজিদে হাজার বছরের ইতিহাস জেগে আছে।
কাবিনির জঙ্গলে লেখা ও ছবি: সুমন্ত বন্দ্যোপাধ্যায়
কর্নাটকের নাগারহোলে টাইগার রিজার্ভের দক্ষিণে কাবিনি নদীর তীরে কাবিনির জঙ্গল। এই অরণ্যে যাওয়া চলে সারা বছর। তবে, ঘোর বর্ষায় কাবিনি অপরূপ।
সম্রাট বাবরের জন্মস্থান আন্দিজান লেখা ও ছবি: এলিজা বিনতে এলাহী
উজবেকিস্তানে ফারগানা উপত্যকার আন্দিজান শহর সম্রাট বাবরের জন্মস্থান। আন্দিজান মানে, এখানেই আমার প্রাণ। সম্রাট বাবরের কথা ভেবেই নাকি শহরের এমন নামকরণ।
পূর্ণিমাসন্ধ্যায় পঞ্চচুল্লি
কুমায়ুন হিমালয়ের দারমা উপত্যকায় দুই গ্রাম দুগতু আর দান্ত। গাড়ি পৌঁছয় দুই গ্রামেই। দান্তু থেকে পঞ্চচুল্লি যেন হাত বাড়ালেই ছোঁয়া যায়। দুগতু থেকে হাঁটাপথ গেছে পঞ্চচুল্লি বেস ক্যাম্পে। বেড়ানোর সেরা সময় গ্রীষ্ম আর শরৎকাল।
পুরাকীর্তি আর জল-জঙ্গলের গুজরাত
গুজরাটের আমেদাবাদ থেকে ভ্রমণ শুরু। পাটনের অপূর্ব কারুকার্য খচিত রানি কি ভাব দেখে চলুন মধেরার সূর্যমন্দিরে। তারপর জলের পাখি দেখতে চলুন থল আর নল সরোবর। সেখান থেকে সোজা কচ্ছের ক্ষুদ্র রণ। ধু ধু রণে বুনো গাধা, পেলিক্যান, ফ্লেমিঙ্গোর ঝাঁক দেখে মন ভরে যাবে। এই যাত্রায় হাতে সময় থাকলে এশিয়াটিক লায়নের একমাত্র বাসস্থান গির অরণ্যে ঘুরে আসতে পারেন।
এক সফরে তিন রাজ্য অন্ধ্রপ্রদেশ তেলঙ্গানা ছত্তিশগড়
দক্ষিণ ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ আর তেলঙ্গানা আর মধ্যভারতের ছত্তিশগড়— তিন রাজ্যের সমুদ্রসৈকত, অরণ্য, গুহা, জলপ্রপাত, দুর্গ-প্রাসাদ দিয়ে সাজানো জমজমাট এক শারদ সফর।
দুর্গাপুজোয় বিহার
গৌতমবুদ্ধের বোধিলাভ, পৃথিবীর প্রথম প্রজাতন্ত্রের উন্মেষ, সম্রাট অশোক, মগধ সাম্রাজ্য, জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীরের জন্ম ও মহানির্বাণপ্রাচীন ভারতের ইতিহাসের বহু পতন-অভ্যুদয়ের সাক্ষী বিহার। বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের পীঠস্থান এই রাজ্য। বিহারের প্রতিটি জেলায় দুর্গাপুজো হয়। মন্দির, মঠ ছাড়াও বারোয়ারি পুজোর জাঁকজমক চোখে পড়ার মতো। তাই পুজোর সময় বিহার ভ্রমণের পরিকল্পনা করতেই পারেন।
কেরলের দক্ষিণে-উত্তরে
একযাত্রায় সমগ্র কেরল ভ্রমণ সময়সাপেক্ষ। কেরলের প্রধান আকর্ষক গন্তব্যগুলি দক্ষিণেই। কোচি থেকে শুরু করে তিরুবনন্তপুরমে এসে ভ্রমণ শেষ করতে পারেন। পথে দেখে নেবেন মুন্নার, পেরিয়ার, আলেপ্পি, কোল্লাম, ভারকালা। দক্ষিণ কেরল যাঁরা আগেই ভ্রমণ করেছেন, তাঁরা চলুন উত্তরে। যাঁরা একযাত্রায় সমগ্র কেরল ভ্রমণ করবেন তাঁরা তিরুবনন্তপুরম থেকে শুরু করে কোচি এসে, সেখান থেকে উত্তরের পথে এগিয়ে যান।
গায়ার সৈকতে-অরণ্যে
ভারতের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে ছোট্ট রাজ্য গোয়া। পশ্চিমঘাট পর্বতমালা আর আরব সাগর ছুঁয়ে আছে এই রাজ্যকে। আরব সাগরের ঢেউ আছড়ে পড়ে গোয়ার ১৬৬ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূলে। কমবেশি ৩০টি সোনালি বালির সমুদ্র সৈকত খুবই জনপ্রিয়। তবে, উত্তর গোয়ার তুলনায় দক্ষিণ গোয়ার সৈকত অপেক্ষাকৃত নিরিবিলি।
তামিলনাড়ু পুদুচেরি
চেন্নাই থেকেই শুরু হোক তামিলনাড়ু ভ্রমণ। সকাল সকাল চেন্নাই পৌঁছে সেদিনই চলে যেতে পারেন মহাবলীপুরম বা মামাল্লাপুরম। দূরত্ব ৫৫ কিলোমিটার। মামাল্লাপুরম থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে মন্দিরময় কাঞ্চিপুরম, ৯৮ কিলোমিটার দূরে পন্ডিচেরি বা পুদুচেরি। নিজের ছুটি আর রুচি অনুযায়ী দেখে নিন তাঞ্জাভুর, তিরুচিরাপল্লি। তারপর যেতে পারেন মাদুরাই। তিরুচিরাপল্লি, চেন্নাই, এমনকী হাওড়া থেকেও ট্রেন আসছে মাদুরাইতে। মাদুরাই থেকে কোদাইকানাল ১২০ কিলোমিটার। মাদুরাই থেকে রামেশ্বরম ১৭০ কিলোমিটার, কন্যাকুমারী ২৪০ কিলোমিটার। ট্রেনেও যেতে পারেন। কন্যাকুমারী থেকে হাওড়া ফেরার ট্রেন ধরতে পারেন।