CATEGORIES
Categories
পাহাড়ি গরিলা আর শিম্পাঞ্জির খোঁজে
গাইডের আশ্বাস পেলাম, একটা না একটা নিশ্চয়ই নীচে নামবে। তাঁর কথা কিছুক্ষণ পরই সত্যি হল।
মুঘল রোডে পীর কি গলি
আমরা দেখলাম বহু স্থানীয় মানুষ বৃষ্টি উপেক্ষা করে এই দরগার চাতালে বসে প্রার্থনা করছেন।
কানাডার জলে জঙ্গলে
লিসা কখন নিজের হাতে এনে দিয়ে গেছেন জলের বোতল, আপেলের রস আর ওয়েফার। লাঞ্চ প্যাকেট খোলাই হয়নি। পড়েই রইল সেসব।
গোরংগোরোয় প্রাণের খেলা
গোরংগোরোতে জিরাফ নেই। আসলে তাদের খাদ্য যে-গাছের ডাল পাতা কাঁটা, সেই লম্বা অ্যাকাশিয়া গাছই নেই এখানে। গহ্বরের বাইরে অবশ্য তাদের অবাধ বিচরণ!
লাহুলের পথে
চারদিক রঙিন বৌদ্ধ পতাকায় ভরে রয়েছে। শ্বেতপাথরের ফলকে লেখা রয়েছে তাঁর বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের ইতিবৃত্ত।
রাজশাহির ইতিহাস দর্শন
ধনিয়াচক মসজিদের উত্তরে, খানিয়া দিঘির পাশে খানিয়া দিঘি মসজিদ। এক গম্বুজ বিশিষ্ট এই ছোট মসজিদের অপূর্ব টেরাকোটা অলংকরণ মুগ্ধ করল।
এক টুকরো ইউরোপ
ফেরার পর, আজও মনে হয়, ক্যালেন্ডারে দেখা সেই ছবির দেশটিতে সত্যিই কি গিয়েছিলাম কখনও ?
পাঙ্গি উপত্যকার অচিন গ্রাম
এর মধ্যে চাশক ভাটোরিতে কোনও বাস চলাচল করে না। পুরোটাই ট্রেক করে যেতে হয়। পরদিন, কিলার থেকে কেলংগামী সেই ভয়ঙ্কর ক্লিফ হ্যাঙ্গার পথ ধরে ফিরে চললাম ।
আলোয় আঁধারে মেশা ভিয়েনা
রাত সাড়ে এগারোটার শুনশান পথে বাস চলল এবং আমাকে হোটেলের স্টপে নামিয়েও দিল।
অন্ধ্রের লাম্বাসিঙ্গি
কপাল ভালো, একটা অটো পেয়ে গেলাম। সেও গ্রামের পথে ফিরছিল। হিন্দি না বুঝলেও চালক একটুআধটু ইংরেজি বোঝে। একশো টাকা ভাড়ায় সে রাজি হয়ে গেল।
মিশরে পরলোকের প্রবেশদ্বারে
মিশরীয়দের প্রাচীন সর্বোচ্চ দেবতা আমন-রা, তাঁর স্ত্রী মুট এবং পুত্র খোলুর উদ্দেশে নিবেদিত এই মন্দির
পায়ে পায়ে ইয়র্কশায়ার
এই মেরিনাতেই একটি অ্যাপার্টমেন্টে আমরা ব্রিটেনে আসার পর মাস দু'য়েক ছিলাম। সেই নস্টালজিয়া আমাদের আবেগপ্রবণ করে তুলল।
গ্লেসিয়ার এক্সপ্রেস আর সুইৎজারল্যান্ডের অপরূপ গ্রাম-শহর
বিমানে ওঠার আগে জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয়, বিশ্ববিদ্যালয় লাগোয়া সিটি ভিউপয়েন্ট আর শহরের এক প্রান্তে আরণ্যক পরিবেশে গড়ে ওঠা বিশ্ব ফুটবল সংস্থা ফিফা-র প্রধান কার্যালয় দেখে নিতে হবে।
এক দশক আগের আমেরিকা দর্শন
রঞ্জনকুমার নিয়োগী অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক আধিকারিক
আলোর সৈকত আলগার্ভ
বিছানায় শুয়ে গল্পের বইও পড়া চলে বা সারা দিন নাক ডাকিয়ে ঘুমোনো।
বাহারি বারফুং
হোমস্টের সামনে নেমে কানে এল দূর থেকে ভেসে আসা সেই গংয়ের আওয়াজ। পাখিরা তখন বাসায় ফিরছে।
বাঁকুড়ার অষ্টসখী দুর্গার গ্রামে
এবছর যাঁরা আমরাল গ্রামের অষ্টসখী দুর্গাপুজো দেখতে যেতে চান, তাঁরা যোগাযোগ করতে পারেন সঞ্জয় গোস্বামীর সঙ্গে: -৮৯১৮১-৩৬০৫৬
ইতিহাসের দিল্লি
প্রায় দু'হাজার পাঠক-পাঠিকা এক সঙ্গে বসে পড়াশোনা করার মতো একটি সুবিশাল হলঘরও আছে এখানে।
স্মৃতির নগরী আগ্রা
আছে আরও নানা স্থাপত্য। তবে কেল্লা-প্রাঙ্গণের মূল আকর্ষণ সেলিম চিস্তির দরগা। শ্বেতপাথরের এই দরগাটি কেল্লার জামি মসজিদ প্রাঙ্গণে অবস্থিত।
বারাণসীর পথ-ঘাট অলিগলি
বারাণসীর খাওয়াদাওয়া বারাণসীর গলি, তস্য গলির মধ্যে পথ হারানোর সম্ভাবনা প্রবল। তবে গলিতে মানুষের কোনও অভাব নেই, তাঁরাই বাতলে দেবেন পথ। এই সব গলির দেওয়ালে আঁকা আছে রংবেরঙের চিত্র। ছবির বিষয় কেবল ধর্মীয় বা পৌরাণিক কাহিনিই নয়, সমসাময়িক সমাজও। এই অলিগলি থেকে শুরু করে রাজপথ, সর্বত্রই খাবারের দোকান পাবেন। বারাণসীতে এসে রসনাকে তৃপ্তি না দিলে নিজেই ঠকবেন! বেনারসের সকাল শুরু হয় গরম কচুরি দিয়ে, সঙ্গে নিতে পারেন মালাই টোস্ট আর চা। বেনারসের আর-এক জনপ্রিয় খাবার চাট। ফুচকা থেকে বড়া আর টম্যাটো থেকে কচুরি, সব কিছুরই চাট মেলে বেনারসে। চাটের সঙ্গে আছে ঠান্ডা কুলফি ও ফালুদা। শীতে বেনারস গেলে অবশ্যই চেখে দেখবেন মালায়িও— মালাই ও মাখনের এক অপূর্ব মেলবন্ধন। অনেকের মতে মালায়িও হল মিষ্টির রাজা। এছাড়া রাবড়ি, লস্যি আর শেষ পাতে নানা স্বাদগন্ধের বেনারসি পান তো আছেই !
চেনা কাশ্মীর দেখে অল্প চেনা পথে
আরও আনন্দের হয় যদি শ্রীনগর থেকে চলে যেতে পারেন কাশ্মীরের অচেনা স্বর্গ তোসা ময়দান । তুষারে মাখা পিরপাঞ্জাল পর্বতশ্রেণি ঘিরে আছে বিস্তীর্ণ তৃণভূমিকে। ঢেউখেলানো ময়দানের বুক চিরে খরস্রোতে বয়ে চলেছে সুখনাগ নদী। ছাগল, ভেড়া, ঘোড়া মনের সুখে চরে বেড়ায় সেই সবুজ প্রান্তরে। শ্রীনগর থেকে তোসা ময়দানের দূরত্ব ৫২ কিলোমিটার। গাড়িতে যাতায়াতের খরচ পড়বে ৬,০০০-৭,০০০ টাকা। শ্রীনগরের কোনও হোটেলে রাত্রিবাস করেই সারাদিনের সফরে দেখে নেওয়া যায় তোসা ময়দান। তবে কেউ যদি তোসা ময়দানে তাঁবুতে রাত্রিবাস করতে চান, কিংবা সীতাহরণ গ্রামের হোমস্টেতে থাকতে চান তাঁরা যোগাযোগ করতে পারেন সীতাহরণ গ্রামের ফৈয়াজ আহমেদ শেখ (৯৯০৬৮-৫৪২৮৬) ও মনজুর আহমেদ শেখের (৯৯০৬৬-৫৬৫৯১) সঙ্গে। তোসা ময়দান থেকে বিভিন্ন ট্রেকিং প্রোগ্রামের ব্যবস্থার জন্যও কথা বলা যেতে পারে ওঁদের সঙ্গে।
গাড়োয়ালের পথে পথে
অনলাইন রেজিস্ট্রেশন গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, কেদারনাথ, বদ্রীনাথ এবং হেমকুণ্ড-র যাত্রীদের অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করা এখন বাধ্যতামূলক। অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের জন্য দেখুন এই ওয়েবসাইট: https:// registrationandtouristcare.uk.gov.in কেদারে ডুলি ও ঘোড়ার খরচ বয়স্ক যাত্রীদের পদব্রজে কেদারনাথ যেতে অসুবিধা হলে ঘোড়া বা ডুলিরও ব্যবস্থা আছে এপথে। গৌরীকুণ্ড থেকে ১ কিলোমিটার এগিয়ে কেদার যাওয়ার ডুলি ও ঘোড়া পাওয়া যায়। গৌরীকুণ্ড থেকে ডুলিতে যাওয়া-আসা মিলিয়ে আনুমানিক খরচ ১৪,০০০-১৬,০০০ টাকা। শরীরের ওজন অনুযায়ীও ভাড়ার তারতম হয়। গৌরীকুণ্ড থেকে কেদার যাওয়ার ঘোড়ার সরকারি খরচ ৩,২০০ টাকা। তবে চাহিদা অনুযায়ী আরও অনেক আনুষঙ্গিক খরচ যুক্ত হয়। ফেরার পথে কেদার থেকে গৌরীকুণ্ড ঘোড়ার খরচ ২,০০০ টাকা। জেনে রাখুন সাধারণত মদমহেশ্বরের মন্দির অক্ষয় তৃতীয়ার দিন খোলে আবার দীপাবলির পর বন্ধ হয়। মন্দির বন্ধ হওয়ার সময় মদমহেশ্বরের প্রতিমূর্তি ডোলিতে নামিয়ে আনা হয় উখিমঠের ওঙ্কারেশ্বর মন্দিরে।
কুমায়ুন ভ্রমণ
লালকুঁয়া থেকে করবেট অরণ্য লালকুঁয়া থেকে করবেটের দূরত্ব মোটামুটি ৭০ কিলোমিটার। ১,২৮৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এই অরণ্য আটটি 'জোন'-এ বিভক্ত। জনপ্রিয় জোনগুলি হল ধিকালা, বিজরানি, ঝিরনা ও ঢেলা। এর মধ্যে আবার ধিকালা জোনেই সরকারি থাকার ব্যবস্থা ও বিভিন্ন ধরনের সাফারির ব্যবস্থা সব চেয়ে ভালো। উপরোক্ত সবক'টি জোনেই বনবিভাগের লজ, গেস্টহাউস আছে। বাফার এলাকায় বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় থাকার ব্যবস্থাও আছে। আগে থেকে বুকিং করলে অবশ্যই ধিকালা বা বিজরানি জোনের জন্যই চেষ্টা করা উচিত। তবে, জঙ্গলে বন্যপ্রাণীর দেখা পাওয়া সবসময়ই ভাগ্যের ব্যাপার! ধিকালা জোনে থাকলে ধানগঢ়ী গেট দিয়ে প্রবেশ করার পথে কোশী নদীর বুকে গর্জিয়া দেবীর মন্দির দেখে নেওয়া যেতে পারে। করবেট থেকে ফেরার পথে কালাধুঙ্গিতে জিম করবেটের বাসস্থান ও মিউজিয়াম দেখে নেওয়া যায়। পথের ধারে একটি অত্যন্ত অনাড়ম্বর দুই কামরার বাড়িতে জিম করবেট থাকতেন। বর্তমানে এটিকে একটি সুন্দর মিউজিয়ামে পরিণত করা হয়েছে। করবেট অরণ্য সম্বন্ধে বিশদে জানতে ৫৫ পৃষ্ঠা দেখুন।
উত্তরের অরণ্য
দুধওয়া জঙ্গলের প্রবেশপথেই রয়েছে অনেকগুলো কটেজ নিয়ে সরকারি বনবাংলো। পালিয়া কালানে বেসরকারি হোটেলও আছে।
বুদ্ধ-জীবনের আট মহাস্থান
সেই থেকে এর নাম মর্কট হ্রদ। এটি বুদ্ধের জীবনের আট মহত্তম ঘটনার অন্যতম ।
এক যাত্রায় গুজরাত দিউ
ফোর্টটি বেশ বিস্তৃত এবং সজ্জিত। এছাড়া দেখে নিন আই এন এস খকরি
গোয়ালিয়র থেকে মিতাওয়ালি পঢ়াওয়ালি বটেশ্বর কাকনমঠ
দিল্লি ও আগ্রা ভ্রমণে এলে এক ফাঁকে এই সুন্দর ছোট ট্রিপটা সেরে ফেলতে পারেন।
হাওয়াবদলের ঝাড়খণ্ড
ঝাড়খণ্ডের গাড়িভাড়া রাঁচি থেকে গাড়িভাড়া করে হাজারিবাগ, নেতারহাট, বেতলা ঘুরতে চাইলে স্যুইফট ডিজায়ার গাড়িতে ২00 কিলোমিটারের জন্য খরচ পড়বে ৩,০০০ টাকা। আর্টিগা, স্করপিও প্রভৃতি গাড়ির ক্ষেত্রে ১৮০ কিলোমিটারের জন্য খরচ পড়বে ৩,৭০০ টাকা। ইনোভা গাড়িতে ১৮০ কিলোমিটারের জন্য খরচ পড়বে ৪,০০০ টাকা। গাড়ির জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: লাটেহার ট্যুরিজম, গোবিন্দ পাঠক, ৯৪৭০৯-৩৮৩৯৯, ৯২৬৩৬-৯৯৮৮২
গ্যাংটক দেখে দক্ষিণ সিকিম
সিকিমের গাড়িভাড়া এন জে পি থেকে গ্যাংটক আসতে পুরো গাড়ি ভাড়া করলে ইনোভা, জাইলো, স্করপিও গাড়ির ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৫, ৫০০-৬,০০০ টাকা। সুমো, বোলেরো গাড়ির ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৪,৫০০-৫,০০০ টাকা। অল্টো এবং ওয়াগানার গাড়ির ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৪,০০০-৪,৫০০ টাকা। তেলের দাম কমা বাড়ার উপর এবং পর্যটন মরশুম অনুযায়ী গাড়ি ভাড়া ওঠা-নামা করে। মনে রাখবেন এন জে পি থেকে সিকিম যাওয়ার গাড়ি ভাড়া করলে পার্কিং খরচ হিসেবে অতিরিক্ত ২০০ টাকা দিতে হয়। গাড়ির জন্য যোগাযোগ করতে পারেন: ৯০৫১৮-৭৭727, ৯৮৩০৪-০৭१09 চাইলে শিলিগুড়ি এস এন টি বাসস্ট্যান্ড থেকে শেয়ার গাড়িতেও আসতে পারেন। ভাড়া পড়বে মাথাপিছু ৪০০-৪৫০ টাকা। গ্যাংটক ফুল ডে সিটি ট্যুরের (রুমটেক বাদে) ক্ষেত্রে পুরো গাড়ি ভাড়া করলে ইনোভা, জাইলো, স্করপিও গাড়ির ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৫,০০০ টাকা। ছাঙ্গু লেক-বাবামন্দিরের ক্ষেত্রে পুরো গাড়ি ভাড়া করলে ইনোভা, জাইলো, স্করপিও গাড়ির ক্ষেত্রে ভাড়া পড়বে ৬,৫০০ টাকা। সুমো, বোলেরো গাড়িতে ভাড়া পড়বে ৫,৫০০-৬,০০০ টাকা। ছাঙ্গু নাথুলা- বাবামন্দিরের ক্ষেত্রে সিকিম সরকারের নির্ধারিত গাড়ি ভাড়া ৬,৫০০৭,০০০ টাকা। চাইলে শেয়ার জিপেও সেরে ফেলতে পারেন এই সফরগুলি। মনে রাখবেন ছাঙ্গু, বাবামন্দির (নতুন) সপ্তাহের সব দিন যাওয়া গেলেও নাথুলা যাওয়ার অনুমতি মেলে সপ্তাহে ৬ দিন (সোমবার বাদে)।
মেঘ-ছাওয়া মেঘালয়ে
কখন যাবেন বর্ষাকাল ঝরনা দেখার জন্য আদর্শ সময়। সেভেন সিস্টার্স এর মতো ঝরনাও বর্ষাকাল ছাড়া সারা বছরই প্রায় জলহীন থাকে। অধিকাংশ ঝরনার কাছে পৌঁছতে পাহাড়ি রাস্তায় কিছুটা ট্রেক করতে হয়। বৃষ্টির সময় পিছল পাহাড়ি পথে চলার জন্য উপযুক্ত জুতো এবং বর্ষাতি থাকা আবশ্যক। মেঘালয়ে খাওয়াদাওয়া খাসি জনজাতির অন্যতম প্রচলিত খাবার জাডো। এটি আসলে ভাত ও শূকরের মাংস দিয়ে তৈরি পোলাওয়ের মতো। জয়ন্তিয়ারা পছন্দ করেন খারাং নামে এক ধরনের মাছের পদ খেতে। স্থানীয় খাবারের স্বাদ পেতে যেতে পারেন শিলংয়ের জাডো স্টল বা ট্র্যাটোরিয়াতে। আরও একটি ভালো রেস্তোরাঁ সিটি হাট ফ্যামিলি ধাৰা । পাশ্চাত্য রক-চর্চা শিলংয়ের অন্যতম সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য। মার্কিন পপ শিল্পী বব ডিলানের নামানুসারে ডিলানস, অত্যন্ত আকর্ষণীয় ক্যাফে।