CATEGORIES
Categories
মনের গভীরে
পরামর্শে পিয়ারলেস হাসপাতালের সাইকিয়াট্রিস্ট ডাঃ সায়নদীপ ঘোষ।
সুগার কী? কীভাবে কন্ট্রোল করব
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ প্রদীপ মুখোপাধ্যায়
ডায়াবেটিস রিভার্সাল কি আদৌ সম্ভব?
পরামর্শে মেডিকা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের ডায়াবেটিস অ্যান্ড এন্ডোক্রিনোলজি বিভাগের প্রধান ডাঃ শুভঙ্কর চৌধুরি
সুগার হলে কী কী টেস্ট
পরামর্শে বিশিষ্ট এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডাঃ দেবাশিস বসু
সুগারে চোখের যত্ন নেবেন কীভাবে?
পরামর্শে দিশা আই ফাউন্ডেশনের কর্ণধার পরামর্শে ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য
ডায়াবেটিসে রুখে দিন কিডনির অসুখ
ডায়াবেটিস নিয়েও কিডনির রোগ কীভাবে প্রতিহত করা যায়? পরামর্শে পিজি হাসপাতালের নেফ্রোলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ কৌশিক ভট্টাচার্য
সু গা রে ভালো রাখন হা ট
পরামর্শে বিশিষ্ট কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ পি সি মণ্ডল
ডায়াবেটিস রোগীর ত্বক ও পায়ের যত্ন
পরামর্শে ডিসান হাসপাতালের বিশিষ্ট ত্বক রোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ ঈশানী চ্যাটার্জি ঘড়াই
যোগাসনে জব্দ সুগার
শুধু সাধারণ অসুখই নয়, ডায়াবেটিস বা সুগারের মতো ক্রনিক অসুখেও কাজ দেয় যোগ৷ সেই বিষয়ে পথ দেখালেন পশ্চিমবঙ্গ যোগ ও ন্যাচেরোপ্যাথি কাউন্সিলের সভাপতি তুষার শীল
সুগার মাপতে নতুন প্রযুক্তি
পরামর্শে মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ রুদ্রজিৎ পাল
ডায়াবেটিস হলে খাবেন কী
পরামর্শে রুবি জেনারেল হাসপাতালের চিফ ডায়েটিশিয়ান স্বাগতা মুখোপাধ্যায়
ডায়াবেটিস নিয়ে মিথ ভাঙন
পরামর্শে মেডিসিন এবং ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ডাঃ আশিস মিত্র৷
ভোপাল, ভোজপুর, ভীমবেটকা
এই শহরের পর্বতের গায়ে, প্রাচীন গুহায় ধাক্কা খেয়ে ফিরে আসে আদিম বসতির গল্প। পুরাণের মধুশ্রাবী অবিশ্বাস্য কাহিনি ঢেউ তোলে হ্রদের জলে। লিখেছেন দেবযানী বসু।
সীমাহীন বেড়ানোর বয়স
ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছেটাই বড় কথা। বয়স কখনও বাধা হতে পারে না। লিখেছেন জেরিয়াট্রিক সোসাইটি অব ইন্ডিয়ার ফেলো ডাঃ ধীরেশ চৌধুরী।
শীতের ভ্রমণসঙ্গী হোমিওপ্যাথি
পরামর্শে পিসিএম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অধ্যাপক ডাঃ আশিষ শাসমল।
খেজুর এবং খেজুর গুড়
লিখছেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য।
সর্দি-কাশি, গলাব্যথা, ঠান্ডায় আয়ুর্বেদিক মুষ্টিযোগ
লিখেছেন আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার (মালদহ জেলা পরিষদ) ডাঃ নারায়ণী চক্রবর্তী।
ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া
হঠাৎ বিপদে বাড়ির পাশে ডাক্তার পান ক’জন! কিছু ক্ষেত্রে প্রতিটা সেকেন্ড হতে পারে জীবনদায়ী, মূল্যবান। ডাক্তারখানা বা হাসপাতালে যাওয়ার আগে চটজলদি কী করবেন? পরামর্শে ডাঃ শুভেন্দু বাগ।
ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসা কীভাবে?
পরামর্শে এনআরএস মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের হেমাটোলজি বিভাগের অধ্যাপক ডাঃ রাজীব দে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। সুপ্রিয় নায়েক।
সিগারেটের চেয়েও ক্ষতিকর আলস্য!
১০০ বছর নীরোগ বাঁচা উচিত মানুষের। শুনতে অবাক লাগলে এমনই বিশ্বাস করেন পদ্মশ্রীপ্রাপক হোমিওপ্যাথ ডাঃ মুকেশ বাটরা। বলেও দিলেন কীভাবে সম্ভব হতে পারে তা। সোজাসাপ্টা কথা বললেন বিশ্বজিৎ দাস-এর সঙ্গে। এবারে দ্বিতীয় পর্ব।
অকালে ত্বক বুড়িয়ে যেতে দেবেন না!
লিখেছেন মালদহ মেডিক্যাল কলেজের চর্ম রোগ বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডাঃ নীলেন্দু শর্মা।
মোটা মানুষের রোগা হওয়ার দাওয়াই
পরামর্শে বিশিষ্ট এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডাঃ সতীনাথ মুখোপাধ্যায়৷
শিশু-কিশোর বয়সেই স্থূলত্ব বাড়াচ্ছে সুগার, প্রেশার, কোলেস্টেরলের সমস্যা
পরামর্শে পিয়ারলেস হাসপাতাল এবং বি কে রায় রিসার্চ সেন্টারের এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ডাঃ অমিতাভ শূর।
হেলদি টিফিন রেসিপি
ভুলভাল খাবারের অভ্যেস শৈশবেই ডেকে আনছে ওবেসিটি। সন্তানের টিফিনে এমন কোন খাবার দিতে পারেন, যা তাদের শরীর ভালো রাখবে। ওজনও রাখবে নিয়ন্ত্রণে। জানালেন শেফ দেবাশিস বৈদ্য৷
কী করে এত ফিট বিরাট কোহলি!
সদ্যসমাপ্ত বিশ্বকাপে তাঁর ঈর্ষা জাগানো পারফর্ম্যান্স অবাক করেছে তামাম ক্রিকেটমহলকে। শরীর ও মনকে কোন তারে বাঁধেন বিরাট কোহলি? ফিটনেসের কোন ঘরানা ধরে এত সফল এই ৩৫-এও! লিখছেন মনীষা মুখোপাধ্যায়৷
মেডিটেশন আর যোগাসন আমার ফিটনেস মন্ত্ৰ
R সদ্য মুক্তি পেয়েছে বগলামামা যুগ যুগ জিও। অভিনয়ের প্রশংসা করেছেন প্রায় সকলেই। কয়েক মাসে ওজনও ঝরিয়ে ফেলেছেন বেশ অনেকটা। নিজেকে কীভাবে ফিট রাখেন বাংলা ইন্ডাস্ট্রির নয়নের মণি অপরাজিতা আঢ্য? আড্ডা দিলেন মনীষা মুখোপাধ্যায়।
ফিটনেস ধরে রেখেই এখনও অন্যতম সেরা র্যামোস
বয়স? ফ্যাক্টরই নয় তাঁদের কাছে। অবসরের পরেও ক্রীড়া প্রশাসন, কমেন্ট্রি, বিজ্ঞাপনী প্রচার, বিনোদন— কোথায় নেই তাঁরা! স্ট্রেস, টেনশনে দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার সময়ে কীভাবে পারেন ফিট অ্যান্ড ফাইন থাকতে? টিপস দিচ্ছেন তারকারা। এবারের ব্যক্তিত্ব সের্গিও র্যামোস। লিখেছেন সৌগত গঙ্গোপাধ্যায়।
লোগোথেরাপি জীবনের অর্থ খুঁজতে শেখায়
জীবন কী চাইছে আমাদের কাছ থেকে কিংবা জীবনের কাছ থেকে আমরা কী চাইছি তার উত্তর দিতে পারে লোগোথেরাপি। লিখেছেন ডঃ উৎপল অধিকারী।
উত্তরণের পাঠ
মানুষ শান্তির জন্য চাতকের মতো ঘুরে বেড়াচ্ছে। অথচ তীব্র অতৃপ্তির দহ ক্রমশ তাদের টেনে নিচ্ছে অনিশ্চিত অতলে! পরম আনন্দময় জীবনে ফেরার আলোকবিন্দু কোথায় তবে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতেই শুরু হয়েছে নতুন বিভাগ। এবারে দিশা দেখালেন স্বামী জ্ঞানলোকানন্দ মহারাজ।
ম নের গভীরে
পরামর্শে পিজি হাসপাতালের ইনস্টিটিউট অব সাইকিয়াট্রির অধ্যাপক ডাঃ সুজিত সরখেল।